(কারও
জীবনে ঘটনাগুলো মিলে গেলে সেটা কাকতালমাত্র।এর জন্যে লেখক দায়ী নন)
বুধবার
সকালে বন্ধুরা হঠাত ঠিক করলাম ঘুরতে বের হবো।কোথায় যাওয়া যায়?রাজশাহীতে ঘোরার
জায়গা বলতে হাতেগোনা কিছু স্থান যেগুলো ইতোমধ্যেই আমাদের দেখা হয়েছে।তাই,ঘুরতে
চাইলে পরিচিত স্থানেই যেতে হবে।ঠিক করলাম,চিড়িয়াখানায় যাবো।গেলাম।রাস্তায়
অটোরিক্সাকে কিছুক্ষন বসিয়ে রেখে খাবার আনতে গেলাম।একটু দেরী হল বার্গারগুলো গরম
করতে।আমাদের সহযাত্রী(দু’জন সুন্দরী) ও ড্রাইভার সাহেব মহাবিরক্ত।ড্রাইভার যেন
অকথ্য ভাষায় আমাদের গালি না দিতে পারে সেজন্য শাহেদকে বসিয়ে রেখে গেছিলাম।এসে দেখি
আমাদের জায়গায় আরও একজনকে তুলেছে।২ জনের স্থানে ৩ জন তোলার কারণ জানতে চাইলাম
ড্রাইভারের কাছে।সে ত্যাড়া করে বললো,
“ওইখানেই বসতে হবে।গাড়িতো আর নতুন চালাই না”
আমিও কণ্ঠস্বর রূড় করে বললাম,
“মামু,আমরাওতো আর নতুন না।বইসা ছিলেন বলে আবার উঠলাম।কথা বাড়ায়েন না।চলেন”
ড্রাইভার কিছু না বলে চালাতে লাগলো।চিড়িয়াখানায় পৌঁছার পর দেখি ৪০ টাকার ভাড়া ২৮ টাকা চায়লো।যাহোক,ভেতরে ঢুক্লাম টিকিট কেটে।ভল্লুকের পাশের খাঁচা-ই বাঘের।তবে ওটা যে বাঘের খাঁচা এটা বুঝলাম খাঁচায় ঝোলানো সাইনবোর্ড দেখে।বাঘ নাই।মরে গেছে।এরপর সিংহের খাঁচা দেখে সোজা চলে গেলাম বানরের খাঁচার সামনে।এই প্রাণিটার প্রতি আমার প্রবল আকর্ষন।বুদ্ধি,বাদাম ধরার দক্ষতা,মজার মজার কাণ্ডকীর্তি দেখে খুবই মজা পাই।কিছুক্ষণ বাদাম খাওয়ালাম।এরপর গেলাম বেবুনের খাঁচার সামনে।এরা বানরের চেয়ে নোংরা।তারপর গেলাম উদবিড়ালের খাঁচার কাছে।সেখান থেকে যে জন্তুটার কাছে গেলাম এটাও আমাকে খুব আকৃষ্ট করে।মেছোবাঘ।চরম খ্যাপা সব সময়।একটুতেই গর্জন করে।এদের দেখলে মনে পড়ে,“বন্যেরা বনে সুন্দর,শিশুরা মাতৃক্রোড়ে”।এই বাক্যটি যদি সত্য হয়,তাহলে আমরা কিছু অসুন্দর ঘটনা উপভোগ করতে এখানে আসলাম?এসেছি যখন আর কি করার।পাখ পাখালি,ময়ূর,ঘোড়া,গাধা,হরিণ,ঘড়িয়াল প্রায় সবই দেখলাম।ঘড়িয়াল ওরিয়েন্টাল অঞ্চলের এন্ডোমিক প্রাণী।বর্তমানে বিলুপ্তপ্রায়।যাহোক,এই অবস্থায় ভাবলাম,চিড়িয়া দেখা বোধহয় শেষ।এখন,খাওয়া দাওয়া শেষে বের হবো।খাওয়ার জন্যে জায়গা খুঁজছি।লেকের ধার দিয়ে হাঁটার সময় মনে হতে থাকলো,কর্তৃপক্ষ যদি এই ব্রিজ থেকে অপারের পাহাড় পর্যন্ত আরেকটা টিকিট সিস্টেম চালু করে তাহলে বেশ লাভবান হবে।কারণ,এখানে যে বিচিত্র চিড়িয়া দেখা যায়,তাদের মধ্যে হরেক রকম প্রাণীর মিশ্রণ দেখা যায়।দেখতে তারা মানুষের মত।প্রথম ব্রিজটা পার হতেই একটা লোকের দিকে চোখ গেলো।সে চিতকার করে বলছে,“বের করে দিবি।ওরকম লোক ছাড়াও পার্ক চল্বে।আরও ভালোভাবে চলবে”। এখানে যাদেরকে ইঙ্গিত করে লোকটা কথাগুলো বলেছে তারা হলো আমার এই বিচিত্র চিড়িয়া।লোকটা চিড়িয়াখানার কর্মচারী।তার কথার ঝাঁঝ শুনে ভাবলাম,যাক,চিড়িয়াখানা বোধহয় সভ্য হয়েছে কিছুটা।কিন্তু ভুল ভাঙ্গতে সময় লাগলো না।দু’পা এগুতেই প্রেমের নরকে(আসলে এই কীর্তিকলাপকে স্বর্গ বলতে ইচ্ছা হচ্ছে না) প্রবেশ করলাম।চিড়িয়াগুলো জোড়ায় জোড়ায় বসে আছে।আমরা বসার জন্যে জায়গা ফাঁকা পাচ্ছিলাম না।একটু জায়গা পেতেই বসে পড়লাম।ভাব্লাম আমাদের পাশের জোড়াগুলো হয়ত উঠে যাবে।কিন্তু লজ্জার মাথা খেয়ে তারা আমাদের সামনেই তাদের কাজ চালিয়ে যেতে লাগলো।সামনের জুটি চুমু খেলো একে অপরকে।ছেলেটা চরম উত্তেজিত।ঠোঁট ছাড়ছেই না।কিন্তু,মেয়েটার খেয়াল হল,তাই সে একটা কাপড় দিয়ে আড়াল করলো নিজেদের।আমাদের পাশের জুটি ঝগড়া করছে।মেয়েটা কেন দেরী করে এলো এই নিয়ে ঝগড়া।পিছনেই এক জুটি।দেখে মনে হচ্ছে পালিয়ে বিয়ে করেছে।কাছে ট্রাভেল ব্যাগ।মেয়েটা শাঁড়ি পরা শেখেনি ঠিকমত।এবার যেটা দেখলাম সেটা কখনও দেখবো বলে ভাবিনি।পাঠকের অবগতির জন্যে প্রয়াত লেখক হুমায়ূন আহমেদের অপরাহ্নের গল্প নামক প্রবন্ধের একটা উক্তি এখানে দিয়ে রাখছি,
“অবস্থা যা,তাতে স্পেডকে স্পেড বলাই বাঞ্চনীয়”।এখানে পাঠক বেশি বিশ্লেষনে না গিয়ে ঘটনা পড়ে গেলেই চলবে।কৃষ্ণকায় একটা ছেলে একটা বোরখা পরা মেয়েকে নিয়ে আসলো।জায়গাটা আমাদের কাছেই।সরু লেকটার ধারেই।এসেই জোর করে মেয়েটার স্তন টিপতে লাগলো।মেয়েটা বারবার ছেলেটার হাত সরিয়ে দিচ্ছিলো।কিন্তু ছেলেটা থামছিলো না।আমার কাছে ব্যাপারটা বাড়াবাড়ি বলে মনে হল তাই আবু(আমার বন্ধু)কে নিয়ে গেলাম ছেলেটাকে থামানোর জন্যে।আমরা আসছি দেখে তারা চলে গেলো।তারপর সেকানে আরও এক জুটি আসলো।এরাও একই কাজে ব্যস্ত,তবে স্বেচ্ছায়।আমরা যেখানে বসেছিলাম সেখানে অনেক হেরোইন খোর ঘোরাঘুরি করে টাকা চায়।একটা শিশুও আসলো।শিশুটা অদ্ভুত স্বরে একটা কথা-ই বারবার বলে যেতে থাকলো,“দেএএএএন”।যতক্ষন তাকে কেও টাকা না দিচ্ছে ততক্ষন সে অভাবে চায়তে লাগলো।এক প্রেমিক(মহাবিরক্ত হয়ে নাকি প্রেমিকার সামনে ভাব নেবার জন্যে জানিনা) তাকে লাত্থি দিলো।আমরা শিশুটিকে কিছুটা খাবার দিয়ে বিদায় করলাম।এরপর আমরা পাহাড়ের দিকে গেলাম।পাহাড়ের পাশেই এক জুটির দিকে চোখ গেলো।ছেলেটা শার্ট খুললো।আমরা কৌতুহলী হয়ে দেখতে থাকলাম কী হয়।কিন্তু যা ভেবেছিলাম তেমন কিছুনা।ছেলেটা বগলে পাঊডার দিয়ে শার্ট পর নিলো।আমরা পাহাড়ে উঠলাম।আমাদের দেখে এক জুটি তাদের এলোমেলো হয়ে থাকা কাপড় ঠিক করে নিলো।তারপর নিচে নেমে গেলো।ছেলেটা মেয়েটাকে একটা গাছের সাথে ঠেস দিয়ে ধরলো।চুমু দেওয়ার পর কাপড় না খুলেই যৌনক্রিয়া আরম্ভ করে দিলো।একটা লোক আবার থাকতে না পেরে কাছে গেলো ইংলিশ মুভি উপভোগ করার জন্য।লোকটাকে দেখে জুটি অপুর্ণ তৃপ্তি নিয়ে সেখান থেকে সরে গেলো।কিছুক্ষন বিশ্রাম নিয়ে আমরা নিচে নেমে আসলাম।এসেই দেখি সাব্রিনাকে।একে কখনও এই অবস্থায় দেখবো বলে ভাবিনি।মানুষ কত সহজেই এসব দিকে পা বাড়াই?দেখি সাব্রিনা আর নাঈম কিস্ করছে,গলা চুলকিয়ে দিচ্ছে…..।চিড়িয়াখানা থেকে বের হতেই দেখি দু’টা কুকুর শত শত লোকের সামনে যৌনক্রিয়ায় লিপ্ত।স্রষ্টা তাদের জন্যে মানুষের মত বাসা দেন নি।দিলে তারা এই কাজ করত কিনা জানিনা।শুধু জানি,কুকুরদের মস্তিষ্কে এটা নেই যে “তারা যেটা করছে সেটা খোলা জায়গাতে,সবার সামনে করা উচিত না”।
“ওইখানেই বসতে হবে।গাড়িতো আর নতুন চালাই না”
আমিও কণ্ঠস্বর রূড় করে বললাম,
“মামু,আমরাওতো আর নতুন না।বইসা ছিলেন বলে আবার উঠলাম।কথা বাড়ায়েন না।চলেন”
ড্রাইভার কিছু না বলে চালাতে লাগলো।চিড়িয়াখানায় পৌঁছার পর দেখি ৪০ টাকার ভাড়া ২৮ টাকা চায়লো।যাহোক,ভেতরে ঢুক্লাম টিকিট কেটে।ভল্লুকের পাশের খাঁচা-ই বাঘের।তবে ওটা যে বাঘের খাঁচা এটা বুঝলাম খাঁচায় ঝোলানো সাইনবোর্ড দেখে।বাঘ নাই।মরে গেছে।এরপর সিংহের খাঁচা দেখে সোজা চলে গেলাম বানরের খাঁচার সামনে।এই প্রাণিটার প্রতি আমার প্রবল আকর্ষন।বুদ্ধি,বাদাম ধরার দক্ষতা,মজার মজার কাণ্ডকীর্তি দেখে খুবই মজা পাই।কিছুক্ষণ বাদাম খাওয়ালাম।এরপর গেলাম বেবুনের খাঁচার সামনে।এরা বানরের চেয়ে নোংরা।তারপর গেলাম উদবিড়ালের খাঁচার কাছে।সেখান থেকে যে জন্তুটার কাছে গেলাম এটাও আমাকে খুব আকৃষ্ট করে।মেছোবাঘ।চরম খ্যাপা সব সময়।একটুতেই গর্জন করে।এদের দেখলে মনে পড়ে,“বন্যেরা বনে সুন্দর,শিশুরা মাতৃক্রোড়ে”।এই বাক্যটি যদি সত্য হয়,তাহলে আমরা কিছু অসুন্দর ঘটনা উপভোগ করতে এখানে আসলাম?এসেছি যখন আর কি করার।পাখ পাখালি,ময়ূর,ঘোড়া,গাধা,হরিণ,ঘড়িয়াল প্রায় সবই দেখলাম।ঘড়িয়াল ওরিয়েন্টাল অঞ্চলের এন্ডোমিক প্রাণী।বর্তমানে বিলুপ্তপ্রায়।যাহোক,এই অবস্থায় ভাবলাম,চিড়িয়া দেখা বোধহয় শেষ।এখন,খাওয়া দাওয়া শেষে বের হবো।খাওয়ার জন্যে জায়গা খুঁজছি।লেকের ধার দিয়ে হাঁটার সময় মনে হতে থাকলো,কর্তৃপক্ষ যদি এই ব্রিজ থেকে অপারের পাহাড় পর্যন্ত আরেকটা টিকিট সিস্টেম চালু করে তাহলে বেশ লাভবান হবে।কারণ,এখানে যে বিচিত্র চিড়িয়া দেখা যায়,তাদের মধ্যে হরেক রকম প্রাণীর মিশ্রণ দেখা যায়।দেখতে তারা মানুষের মত।প্রথম ব্রিজটা পার হতেই একটা লোকের দিকে চোখ গেলো।সে চিতকার করে বলছে,“বের করে দিবি।ওরকম লোক ছাড়াও পার্ক চল্বে।আরও ভালোভাবে চলবে”। এখানে যাদেরকে ইঙ্গিত করে লোকটা কথাগুলো বলেছে তারা হলো আমার এই বিচিত্র চিড়িয়া।লোকটা চিড়িয়াখানার কর্মচারী।তার কথার ঝাঁঝ শুনে ভাবলাম,যাক,চিড়িয়াখানা বোধহয় সভ্য হয়েছে কিছুটা।কিন্তু ভুল ভাঙ্গতে সময় লাগলো না।দু’পা এগুতেই প্রেমের নরকে(আসলে এই কীর্তিকলাপকে স্বর্গ বলতে ইচ্ছা হচ্ছে না) প্রবেশ করলাম।চিড়িয়াগুলো জোড়ায় জোড়ায় বসে আছে।আমরা বসার জন্যে জায়গা ফাঁকা পাচ্ছিলাম না।একটু জায়গা পেতেই বসে পড়লাম।ভাব্লাম আমাদের পাশের জোড়াগুলো হয়ত উঠে যাবে।কিন্তু লজ্জার মাথা খেয়ে তারা আমাদের সামনেই তাদের কাজ চালিয়ে যেতে লাগলো।সামনের জুটি চুমু খেলো একে অপরকে।ছেলেটা চরম উত্তেজিত।ঠোঁট ছাড়ছেই না।কিন্তু,মেয়েটার খেয়াল হল,তাই সে একটা কাপড় দিয়ে আড়াল করলো নিজেদের।আমাদের পাশের জুটি ঝগড়া করছে।মেয়েটা কেন দেরী করে এলো এই নিয়ে ঝগড়া।পিছনেই এক জুটি।দেখে মনে হচ্ছে পালিয়ে বিয়ে করেছে।কাছে ট্রাভেল ব্যাগ।মেয়েটা শাঁড়ি পরা শেখেনি ঠিকমত।এবার যেটা দেখলাম সেটা কখনও দেখবো বলে ভাবিনি।পাঠকের অবগতির জন্যে প্রয়াত লেখক হুমায়ূন আহমেদের অপরাহ্নের গল্প নামক প্রবন্ধের একটা উক্তি এখানে দিয়ে রাখছি,
“অবস্থা যা,তাতে স্পেডকে স্পেড বলাই বাঞ্চনীয়”।এখানে পাঠক বেশি বিশ্লেষনে না গিয়ে ঘটনা পড়ে গেলেই চলবে।কৃষ্ণকায় একটা ছেলে একটা বোরখা পরা মেয়েকে নিয়ে আসলো।জায়গাটা আমাদের কাছেই।সরু লেকটার ধারেই।এসেই জোর করে মেয়েটার স্তন টিপতে লাগলো।মেয়েটা বারবার ছেলেটার হাত সরিয়ে দিচ্ছিলো।কিন্তু ছেলেটা থামছিলো না।আমার কাছে ব্যাপারটা বাড়াবাড়ি বলে মনে হল তাই আবু(আমার বন্ধু)কে নিয়ে গেলাম ছেলেটাকে থামানোর জন্যে।আমরা আসছি দেখে তারা চলে গেলো।তারপর সেকানে আরও এক জুটি আসলো।এরাও একই কাজে ব্যস্ত,তবে স্বেচ্ছায়।আমরা যেখানে বসেছিলাম সেখানে অনেক হেরোইন খোর ঘোরাঘুরি করে টাকা চায়।একটা শিশুও আসলো।শিশুটা অদ্ভুত স্বরে একটা কথা-ই বারবার বলে যেতে থাকলো,“দেএএএএন”।যতক্ষন তাকে কেও টাকা না দিচ্ছে ততক্ষন সে অভাবে চায়তে লাগলো।এক প্রেমিক(মহাবিরক্ত হয়ে নাকি প্রেমিকার সামনে ভাব নেবার জন্যে জানিনা) তাকে লাত্থি দিলো।আমরা শিশুটিকে কিছুটা খাবার দিয়ে বিদায় করলাম।এরপর আমরা পাহাড়ের দিকে গেলাম।পাহাড়ের পাশেই এক জুটির দিকে চোখ গেলো।ছেলেটা শার্ট খুললো।আমরা কৌতুহলী হয়ে দেখতে থাকলাম কী হয়।কিন্তু যা ভেবেছিলাম তেমন কিছুনা।ছেলেটা বগলে পাঊডার দিয়ে শার্ট পর নিলো।আমরা পাহাড়ে উঠলাম।আমাদের দেখে এক জুটি তাদের এলোমেলো হয়ে থাকা কাপড় ঠিক করে নিলো।তারপর নিচে নেমে গেলো।ছেলেটা মেয়েটাকে একটা গাছের সাথে ঠেস দিয়ে ধরলো।চুমু দেওয়ার পর কাপড় না খুলেই যৌনক্রিয়া আরম্ভ করে দিলো।একটা লোক আবার থাকতে না পেরে কাছে গেলো ইংলিশ মুভি উপভোগ করার জন্য।লোকটাকে দেখে জুটি অপুর্ণ তৃপ্তি নিয়ে সেখান থেকে সরে গেলো।কিছুক্ষন বিশ্রাম নিয়ে আমরা নিচে নেমে আসলাম।এসেই দেখি সাব্রিনাকে।একে কখনও এই অবস্থায় দেখবো বলে ভাবিনি।মানুষ কত সহজেই এসব দিকে পা বাড়াই?দেখি সাব্রিনা আর নাঈম কিস্ করছে,গলা চুলকিয়ে দিচ্ছে…..।চিড়িয়াখানা থেকে বের হতেই দেখি দু’টা কুকুর শত শত লোকের সামনে যৌনক্রিয়ায় লিপ্ত।স্রষ্টা তাদের জন্যে মানুষের মত বাসা দেন নি।দিলে তারা এই কাজ করত কিনা জানিনা।শুধু জানি,কুকুরদের মস্তিষ্কে এটা নেই যে “তারা যেটা করছে সেটা খোলা জায়গাতে,সবার সামনে করা উচিত না”।
No comments:
Post a Comment