ভাঙ্গে ঘুম ছ’টায়
বিছানা ছাড়তে চায়না মন্টা,
উঠ্তে উঠতে তাই,
কেটে যায় আরো আধা ঘণ্টা ।
বিছানা ছাড়তে চায়না মন্টা,
উঠ্তে উঠতে তাই,
কেটে যায় আরো আধা ঘণ্টা ।
সকাল্টা কাটে
প্রাইভেটের চিন্তায়
সাথে ফ্রী আব্বুর ঝাড়ি,
রেডী হই,খাবার খাই
তাড়াহুড়ো করে ছাড়ি বাড়ি।
সাথে ফ্রী আব্বুর ঝাড়ি,
রেডী হই,খাবার খাই
তাড়াহুড়ো করে ছাড়ি বাড়ি।
গিয়েই শুনি,কেন এত
দেরী?
কিছু বলা বৃথা,তাই চুপচাপ বসে পড়ি।
কিছু বলা বৃথা,তাই চুপচাপ বসে পড়ি।
কানে বাজছে সূত্র
আবিষ্কারক হলেন মিস্টার হুক,
হাত চলছে যত্রতত্র
চোখ দেখছে মোবাইলে ফেইসবুক।
আবিষ্কারক হলেন মিস্টার হুক,
হাত চলছে যত্রতত্র
চোখ দেখছে মোবাইলে ফেইসবুক।
স্যার বুঝাচ্ছেন
চেঁচিয়ে,
আমি তখন পাশের মেয়েটার দিকে তাকিয়ে……
আমি তখন পাশের মেয়েটার দিকে তাকিয়ে……
এরপর যায় কলেজে,
চলে যায় সময় ব্লুটুথে মেয়ে খুঁজে।
চলে যায় সময় ব্লুটুথে মেয়ে খুঁজে।
উড়ু উড়ু করছে মন্টা,
কখন যে বাজবে ঘণ্টা?
কখন যে বাজবে ঘণ্টা?
কমনরুমে দাদারা
ফুঁকছে সিগারেট,
আমি তাই চলে এলাম মাঠে,খেলতে ক্রিকেট ।
আমি তাই চলে এলাম মাঠে,খেলতে ক্রিকেট ।
প্র্যাক্টিকাল শেষে
এখন বিকেল তিনটা,
ওয়াদুদ স্যারের প্রাইভেট মিস দিতে চাইছে মন্টা।
ওয়াদুদ স্যারের প্রাইভেট মিস দিতে চাইছে মন্টা।
বাড়ির কাজ করিনি,তবুও
জোর করে গেলাম,
প্রতিদিনের মত তাই আজও ঝাড়ি খেলাম ।
প্রতিদিনের মত তাই আজও ঝাড়ি খেলাম ।
এরপর গেলাম
কেমিস্ট্রি পড়তে,
সন্ধ্যে হলো বাসায় ফিরতে,
খাওয়া দাওয়া সেরেই লেগে গেলাম
মালেক স্যারের বাড়ির কাজ করতে।
সন্ধ্যে হলো বাসায় ফিরতে,
খাওয়া দাওয়া সেরেই লেগে গেলাম
মালেক স্যারের বাড়ির কাজ করতে।
শেষ হলো,এখন অনেক
রাত,
তাড়াতাড়ি খেলাম ভাত ।
শরীরকে এবার দিতে হবে মুক্তি,
এখন না ঘুমানোর নেই কোন যুক্তি।
এভাবেই চলে,সিরিয়াসনেস খুবি রেয়ার,
হ্যাঁ ভাই,আমরাই ইন্টার ফার্স্ট ইয়ার।
তাড়াতাড়ি খেলাম ভাত ।
শরীরকে এবার দিতে হবে মুক্তি,
এখন না ঘুমানোর নেই কোন যুক্তি।
এভাবেই চলে,সিরিয়াসনেস খুবি রেয়ার,
হ্যাঁ ভাই,আমরাই ইন্টার ফার্স্ট ইয়ার।